স্বাগতম

1. স্বাগতম

2. পরিচিতি মোঃ নূরুল ইসলাম পাটোয়ারী ইন্সট্রাক্টর(সাধারণ) পিটি আই, সুনামগঞ্জ।

3. পাঠ পরিচিতি • বিষয় : বাংলা • শ্রেণি : সি-ইন-এড • সময় ৪০ মিনিট

4. পাঠ শিরোনাম বাংলা ভাষার বৈশিষ্ট্য- ধ্বনি ও বর্ণ

5. শিখন ফল ১) ধ্বনি ও বর্ণ সম্পর্কে জানবে। ২) উচ্চারন স্থান অনুযায়ী স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জন বর্ণ গুলোকে সাজাতে পারবে। ৩) ব্যঞ্জন বর্ণের শ্রেণিবিন্যাস করতে পারবে।

6. ধ্বনি কি? বর্ণ কি? মানুষের মুখ নিসৃত আওয়াজই হচ্ছে ধ্বনি। ধ্বনি ভাষার ক্ষুদ্রতম একক। প্রত্যেকটি ধ্বনির জন্য একটি করে প্রতীক বা চিহ্ন আছে। ধ্বনির এই প্রতীক বা চিহ্নকেই বলা হয় বর্ণ। যেমন অ আ ক খ ইত্যাদি। বর্ণ হলো ধ্বনির লিখিত রূপ।

7. বর্ণমালা কাকে বলে? বর্ণমালা কত প্রকার ও কি কি ? স্বরবর্ণ- যে বর্ণ উচ্চারিত হবার সময় মুখবিবরের কোথাও বাধা পায় না তাকে স্বরবর্ণ বলে।স্বরবর্ণ মোট এগারটি। স্বরচিহ্ন স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপই স্বরচিহ্ন।

8. উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী স্বরবর্ণ মূর্ধা ওষ্ঠ তালু অ আ- কন্ঠ ই ঈ-তালু উ ঊ-ওষ্ঠ ঋ-মূর্ধা এ ঐ-কন্ঠতালু ও ঔ-কন্ঠ্যোষ্ঠ দন্ত

9. ব্যঞ্জন বর্ণ যে বর্ণ উচ্চারিত হবার সময় মুখবিবরের কোথাও না কোথাও বাধাপ্রাপ্ত হয় তাকে ব্যঞ্জন বর্ণ বলে। বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জন বর্ণের সংখ্যা ৩৯ টি।

10. স্পর্শ ধ্বনি ক – ম পর্যন্ত ২৫ টি বর্ণ উচ্চারণের সময় জিভ, ঠোট, দাঁত, তালু, কন্ঠ ইত্যাদি স্পর্শ করে। এ জন্য এ বর্ণ গুলোকে স্পর্শধ্বনি বলা হয়।

11. উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী স্পর্শ বর্ণগুলোকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়। ক বর্গ – ক খ গ ঘ ঙ চ বর্গ- চ ছ জ ঝ ঞ ট বর্গ- ট ঠ ড ঢ ণ ত বর্গ- ত থ দ ধ ন প বর্গ- প ফ ব ভ ম

12. উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী ব্যঞ্জন বর্ণের ছক উচ্চারণ স্থান বর্ণ বর্ণের নাম কন্ঠ ক খ গ ঘ ঙ কন্ঠ বর্ণ তালু চ ছ জ ঝ ঞ শ য য় তালব্য বর্ণ মূর্ধা ট ঠ ড ঢ ণ র ষ ড় ঢ় মূর্ধন্য বর্ণ দন্ত ত থ দ ধ ন ল স দন্ত বর্ণ ওষ্ঠ প ফ ব ভ ম ওষ্ঠ বর্ণ

13. ব্যঞ্জন বর্ণের শ্রেণিবিণ্যাস ব্যঞ্জন বর্ণগুলোকে বর্গে ভাগ করা ছাড়াও নিম্নোক্ত ভাবে বিন্যস্ত করা যায়। যেমন- অল্পপ্রাণ – ক গ চ জ ইত্যাদি মহাপ্রাণ- খ ঘ ছ ঝ ইত্যাদি অঘোষ – ক খ চ ছ ইত্যাদি ঘোষ - গ ঘ জ ঝ ইত্যাদি উষ্ম – শ ষ স তাড়নজাত – ড় ঢ় পরাশ্রয়ী – ংঃঁ

14. মূল্যায়ন

15. দলীয় কাজ

16. ধন্যবাদ