Download
1 / 16
170 likes | 332 Views
স্বাগতম. পরিচিতি. মোসাঃ হাচিনা বানু সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) ঝিকরা উচ্চ বিদ্যালয়, চারঘাট , রাজশাহী।. বিষয় – গার্হস্থ্য বিজ্ঞান শ্রেণী – ৮ম তৃতীয় অধ্যায় বিষয় বস্তু- বিনোদন. শিখন ফল. বিনোদন কাকে বলে কত প্রকার তা বলতে পারবে। মানুষের জীবনে বিনোদনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করতে পারবে।
E N D
পরিচিতি মোসাঃ হাচিনা বানু সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) ঝিকরা উচ্চ বিদ্যালয়, চারঘাট , রাজশাহী। বিষয় – গার্হস্থ্য বিজ্ঞান শ্রেণী – ৮ম তৃতীয় অধ্যায় বিষয় বস্তু- বিনোদন
শিখন ফল বিনোদন কাকে বলে কত প্রকার তা বলতে পারবে। মানুষের জীবনে বিনোদনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করতে পারবে। শিশুর মানসিক বিকাশে বিনোদনের প্রভাব বর্ননা করতে পারবে।
স্কুলের একঘেয়ে পড়াশুনা পার্কে বেড়ানো দুরে কোন দর্শনীয় স্থানে বেড়ানো
বিনোদন প্রধানত দুই ধরনের হয় দীর্ঘকালীন বিনোদন স্বল্পকালীন বিনোদন
শিশুর জীবনে বিনোদনের প্রভাব স্বল্পকালীন বিনোদন : শিশুরা পার্কে গেলে ফূল, ফলের গাছ দেখে, খোলামেলা মাঠ,বসার জায়গা, বাগান ,সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখে এগুলো তাদের অনেক জ্ঞান অভিজ্ঞতা লাভের সূযোগ করে দেয়। চিড়িয়া খানায় গেলে পশু পাখীর , জন্তু জানোয়ারের নাম শিখতে পারে। এতে তাদের শব্দের ভান্ডার বাড়ে ,মানসিক আনন্দ লাভ হয়। দীর্ঘকালীন বিনোদন:ছেলেমেয়েরা কোনো ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শন করে, গ্রামের বাড়ী তে দিনযাপন করে, এবঙ সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করে দীর্র্র্ঘকালীন বিনোদনের সূযোগ লাভ করে। এতে তাদের শারীরিক, মানসিক বিকাশ ঘটে ।
একক কাজ সময়-৫ মিনিট বিনোদন কাকে বলে , কয় প্রকার ও কি কি?
সমাধান স্কুলের একটানা কার্য সম্পাদনে এক সময় শরীর ,মন ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মানসিক শারিরীক অবসাদ দেখা দেয়। এ ক্লান্তি থেকে মুক্তির জন্য যেসব গঠন মূলক ব্যবস্থা করা হয় সেগুলোকে বিনোদন বলে। বিনোদন কে ২ ভাগে ভাগ করা যায়- ১। স্বল্পকালীন বিনোদন ২। দীর্ঘকালীন বিনোদন
জোড়া কাজ সময়-৫ মিনিট শিশুর জীবনে বিনোদন প্রয়োজন কেন?
সমাধান শিশুর শারিরীক বিকাশ যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি মানসিক বিকাশের গুরুত্ব অপরিশীম। মানসিক বিকাশের জন্য পার্ক, চিয়িড়াখানা, যাদুঘর, ইত্যাদি স্থানে বেড়াতে গেলে ,সমুদ্র সৈকত, বা কোন ঐতিহাসিক স্থান দর্শন করলে মানসিক আনন্দ লাভ হয়। এছাড়া অনেক কিছু শিক্ষা লাভ হয়।যা শিশুকে বাস্তব জীবন চলার পথে পদে পদে সাহায্য করে।
দলীয় কাজসময়-১০ মিনিট শিশুর মানসিক বিকাশে স্বল্পকালীন বিনোদনের প্রভাব আলোচনা কর।
সমাধান কম সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন বা স্থান পরিদশর্ন করে মানসিক আনন্দ লাভের ব্যবস্থাকে স্বল্পকালীন বিনোদন বলে। মানসিক বিকাশের জন্য বই পড়া , টেলিভিশন-সিনেমা দেখা , গল্পগুজব করা, পার্ক, চিয়িড়াখানা, যাদুঘর, পরিদর্শন করা ইত্যাদি স্বল্পকালীন বিনোদন শিশুরা খোলা যায়গায় খেলাধুলা করার পেলে তাদের মন ভরে উঠে, পার্কে বিভিন্ন খেলার সামগ্রি থাকে সেখানে চড়ে শিশুরা আনন্দ পায় এবঙ জীবজন্তু দেখে তাদের শব্দের ভান্ডার বাড়ে। এছাড়া অনেক কিছু শিক্ষা হয়, নিয়ম কানুন পালন করার, চিন্তা শক্তির প্রসার ঘটে , মানসিক প্রফুল্লতা আসে, অভিজ্ঞতা লাভ হয়। যা শিশুকে বাস্তব জীবন বর্তমানের সাথে তুলনা করার সূযোগ করে দেয়।
মূল্যায়ন বিনোদন কাকে বলে? বিনোদন কয় প্রকার ও কী কী? স্বল্পকালীন বিনোদনের ব্যবস্থা গুলো কী কী? দীর্ঘকালীন বিনোদনের ব্যবস্থা গুলো কী কী?
বাড়ীর কাজসময়- মিনিট সমুদ্র সৈকতে গেলে কী ধরনের শিক্ষা লাভ করা যায়- তোমার মতামত ব্যক্ত কর।
